সরেজমিনে দেখা যায়, প্রখর রোদে বসে একের পর ইট ভেঙে চলছেন নারীরা।
সংসারের সব কাজ করার পাশাপাশি ইট ভেঙে পরিবারের অভাব দূর করেছেন রেললাইনের পাশে বস্তিতে থাকা এই মানুষগুলি।
৩০ বছর ধরে এই ইট ভাঙার কাজ করছেন বানু খাতুন। তিনি হ্যালোকে বলেন, “ইট ভেঙে সারদিন যে টাকা পাই তাই দিয়ে বুড়বুড়ি চলি।”
ছোট বেলা থেকেই ইট ভাঙার কাজ করছেন শাহীনা খাতুন। তিনি জানান, এই কাজের টাকা দিয়েই চলে তার সংসার।
সংসারের বোঝা কাঁধে নিয়ে সারাদিন কাজ করছেন নিলুফা আক্তার।
বলেন, “টুকটুক করে সারাদিনই ইট ভাঙি। এই টাকা দিয়েই পোলাপাইন পড়াই।”
দুই বছর বয়সী ছোট মেয়েকে পাশে বসিয়ে ইট ভাঙছিল সুমা আক্তার। জানান, দুইশ থেকে তিনশ টাকা আয় করতে পাঁচ দিন লেগে যায়।