কথায় কথায় জানায়, এখন দুইবোন ছাড়া প্রতিবন্ধী বাবা আর অসুস্থ মায়ের আর কোনো আয়ের উৎস নেই। চার বছর আগে হারিয়ে গেছে এক ভাই আর অন্য এক ভাইটি স্কুলে পড়ে।
নূরজাহান বলে,“দুই বোন সকালে চলে আসি,সারাদিন বিক্রি করি।”
নূরজাহান পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার সুযোগ পেলেও নূরুন্নাহার স্কুলের চৌকাঠ পেরোতে পারেনি। ছোট্ট নূরন্নাহার স্বপ্ন দেখে পড়াশোনা করার।
নূরুন্নাহার বলে, “আমার বোন মালা গেঁথে দেয় আমি বিক্রি করি। আমার পড়াশোনা করার খুব ইচ্ছা। আমি পড়তে চাই।”