Published: 2019-11-22 16:08:53.0 BdST Updated: 2019-11-23 19:01:19.0 BdST
শিক্ষার্থীরা বলছে, স্কুল-কলেজে ঠিক সময়ে না পৌঁছানো এবং যাতায়াতে নানা ধরনের অসুবিধায় পড়তে হয়েছে তাদের।
খিলগাঁও থেকে প্রতিদিন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাতায়াত করা দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী কাসিয়া সুলতানা চামেলী বৃহস্পতিবার হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলে, “রাস্তায় গাড়ি কম থাকায় টেস্ট পরীক্ষায় আমি দশ মিনিট দেরিতে ঢুকেছি। এখন আধঘণ্টা হয়ে গেছে বাসের জন্য অপেক্ষা করছি”।
একই শ্রেনীর শিক্ষার্থী সুমাইয়া সুলতানা বলে, রাস্তায় গাড়ি না থাকায় আমরা স্কুলের স্টাফ বাসে এসেছি। ভিড়ে বসার জায়গা পাওয়া যায় না। এতে মেয়েদের বেশী অসুবিধা হয়।”
যাত্রাবাড়ী থেকে প্রতিদিন মতিঝিল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে আসেন এখানকার সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী তানিশা আক্তার তৃষা। ধর্মঘটের এই কয়েকদিন স্কুলে সমমমত পৌঁছাতে না পারার আক্ষেপ তার।
রাস্তায় বাস না থাকায় মেয়ে সময়মত ক্লাসে যেতে পারবে কি-না, সেটা নিয়ে টেনশন কাজ করে বলে জানান তানিশা আক্তার তৃষার মা রুবিনা আক্তার ।
বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে মৌচাক মোড়ে দেখা যায়, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী বালক ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ, রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন।
এদেরই একজন সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী মো. জুবায়ের বলে, রাস্তায় বাস না থাকায় সময়মত বাসায় পৌঁছানো যাচ্ছে না।
গণপরিবহন সংকটে বাচ্চাদের নিয়ে নানা সমস্যায় পড়ার কথা বলছেন অভিভাবকরাও।
লতা চক্রবর্তীর মেয়ে শুক্লা চক্রবর্তী এবার পিএসসি পরীক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার মেয়েকে নিয়ে সময়মত পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে পারেনি তিনি। লতা চক্রবর্তী বলেন, বাস না পেয়ে বেশি ভাড়ায় রিকশায় আসতে হচ্ছে।
শিশুরা শিখছে ভালো ও খারাপ স্পর্শের পার্থক্য (ভিডিওসহ)
যৌন হয়রানি প্রতিরোধে রাজধানীর বিভিন্ন ব্র্যাক স্কুলে শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে ভালো ও খারাপ স্পর্শ সম্পর্কে।
বীরশ্রেষ্ঠদের জানি: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান (পর্ব- ৩)
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ১৯৪১ সালের ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার ১০৯ আগা সাদেক রোডের পৈতৃক বাড়ি 'মোবারক লজ' এ জন্মগ্রহণ করেন।
বাল্যবিয়ে বন্ধ করা দুই ‘সুপারম্যান’ (ভিডিওসহ)
রাজধানীর মিরপুর ১১ এর বিভিন্ন বস্তির বাল্যবিয়ে ঠেকিয়ে চলেছেন খোরশেদ আলম এবং শফিকুল ইসলাম নামের দুই ব্যক্তি। সমাজ ভিত্তিক শিশু সুরক্ষা কমিটির হয়ে কাজ করছেন তারা।