সম্প্রতি অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা জাদুঘরে এলে হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় তাদের।
এই স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী অবন্তিকা সরকার বলে, “আমি এখানে এসে অনেক পশু পাখির নাম চিনেছি। প্রাচীনকালের পোশাক সম্পর্কে জেনেছি।”
এখানে এসে ভালো লেগেছে বলে জানায় দ্বিতীয় শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী জাওয়াতুল আরহাবের। সে হ্যালোকে বলে, “এখানে আমি কাঠের সিঁড়ি খাট দেখেছি। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জেনেছি।”
ফারদিন আহমেদ জানায়, এখানে বাংলাদেশের বড় মানচিত্র দেখেছি। এখানে এসে অনেক কিছু জানা হয়েছে।
প্রথম তলার সিঁড়ি বেয়ে ওপরের দিকে উঠলেই পাওয়া যাবে গ্যালারি নির্দেশক। প্রতিটি তলাতেই রয়েছে এই নির্দেশক, যা দর্শনার্থীকে গ্যালারি সম্পর্কে অবগত করে।
জাদুঘরের প্রথম তলাটি যেন পুরো বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ। বাংলাদেশের মানচিত্র দিয়ে শুরু হওয়া এই তলাতে আরো দেখতে পাবেন বাংলাদেশের গাছপালা, প্রাণি, সুন্দরবন, উপজাতীদের জীবনধারা, খনিজ শিলা, ভাস্কর্য, মুদ্রা ও প্রাচীন যুগের নানাবিধ ভাস্কর্যের।
ভবনটির দ্বিতীয় তলায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশের সভ্যতা ও ইতিহাসের ক্রমবিবর্তন। বিভিন্ন সময়ের অস্ত্র, বাদ্যযন্ত্র, চীনামাটির হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প, পাণ্ডুলিপি, সমকালীন শিল্পকলা এবং বাংলাদেশের নানাবিধ ঐতিহ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে এই তলা।
[বি. দ্র. শিশুদের করা মন্তব্য ইংরেজিতে হলেও তা বাংলায় অনুবাদ করে দেওয়া হলো]