দেখা যায়, তার হাতে থাকা বাহারি রঙের বেলুন কিনছে অন্য শিশুরাই। জীবিকার তাগিদে এই বয়সে অন্য শিশুদের জন্য আনন্দ জোগাতেই ব্যস্ত ও।
জানায়, পারভেজের বয়স এগারো হবে। সামান্য রোজগারের কিছুটা নিজে রেখে বাকিটা তুলে দেয় মায়ের হাতে।
পারভেজ বলে, “আমি প্রতিদিনই এখানে বেলুন বিক্রি করি। এই বেলুন বিক্রি করে আমি রোজ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা ইনকাম করি। এই টাকা আমি কিছু রাখি আর বাকিটা মারে দেই।
“পড়াশোনা করতে ভাল্লাগে না তাই আমি পড়াশোনা ছাইড়া দিয়া বেলুন বিক্রি করি। এমনে সময় খেলাধুলা করি লাটিম খেলি, ঘুড্ডি উড়াই। আবার জানুয়ারিতে ভর্তি হমু স্কুলে।”