সম্প্রতি হ্যালোর কথা হয় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে। বঙ্গবন্ধু কলেজের সামনে দিয়ে প্রতিদিনই আসা যাওয়া করেন সুমন।
তিনি বলেন, “বৃষ্টির দিনে এ ময়লা আবর্জনা পানির সঙ্গে ছড়িয়ে যায়। তখন আমাদের যাতায়াতে খুব অসুবিধা হয়।”
বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী অনিক বলে, “আমাদের নাক মুখ ধরে এদিক দিয়ে যাতায়াত করতে হয়।”
একই বর্ষের আরেকজন শিক্ষার্থী জুবায়েরও জানায় একই অভিযোগ।
ময়লা আবজর্নার পাশে গাদাগাদি করে রিকশা রাখা হয় যানজটের সৃষ্টি এবং ফুটপাত দিয়ে হাঁটতে অসুবিধা হয় বলে জানালেন কয়েকজন পথচারী।
পরীমনি খান হাফসা নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, “সকাল বেলা যখন কলেজে আসি তখন ময়লা আবর্জনার পাশে রিকশা পার্ক করার কারণে রাস্তায় জ্যাম হয়। আমাদের কলেজে আসতে দেরি হয়ে যায়।”
রাস্তার পাশে অবৈধভাবে রিকশা পার্কিং সম্পর্কে জানতে চাইলে রিকশাচালক কাউসার (২৫) বলেন, “আমরা সব সময় রাখি না। কলেজের কাজ চলছে বলে আমাদের গ্যারেযে যাওয়ার পথ বন্ধ আছে। তাই এখানে রাখছি।”
সাইদুল(৩৫) নামে আরেকজন রিকশাচালক হ্যালোকে বলে, “জানি এখানে রিকশা রাখা অপরাধ। আমরা কিছুদিন পরে আর রাখবো না।”
সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ সহকারী অধ্যাপক শাহাদাৎ হোসেন মোল্লা বলেন, “এ ময়লা আবর্জনায় সবচেয়ে বেশি অসুবিধা হয় আমাদের শিক্ষার্থীদের। প্রতিদিনই এ ময়লা আবর্জনা মাড়িয়ে তাদের কলেজে আসতে হয়। এ ময়লা আবর্জনার প্রসঙ্গে ইতিমধ্যেই ওয়ার্ড কমিশনার এবং সংসদ সদস্যকে বলেছি।”