বড় ছেলে আব্দুল্লাহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন হওয়ায় প্রতিদিনই তাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য এখানে আসা তার। ক্লাসে নিজের পড়া শেষ করার পাশাপাশি বড় ছেলের পড়ার তদারকি করেন খাদিজা।
বড় ছেলে আব্দুল্লাহর বয়স দশ হলেও মানসিক বিকাশ আড়াই বছরের শিশুর মতো বলে জানালেন।
তিনি বলেন, “সাধারণ স্কুলে আব্দুল্লাহকে নিতে চাইত না। এরপর এই স্কুলে ভর্তি করাই।”
খাদিজা জানান, তার স্বপ্ন ছিল চিকিৎক হওয়ার। বিয়ের আগে পড়ার সুযোগ পাননি বলে বিয়ের পর চালিয়ে যাচ্ছেন পড়াশোনা। বড় ছেলেকে সঙ্গ দেওয়ার পাশাপাশি তার পড়াশোনাআ তদারকি করার জন্যই আসেন ক্লাসে। এর পাশাপাশি নিজের ক্লাসের পড়াটা শেষ করেন ছেলেদের ক্লাসে বসেই।