পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর আর্থিক অভাব অনটনে পড়ার সুযোগ হয়নি তার।
বাবা মারা যাওয়ার পর সংসারের দায়িত্ব চলে আসে তের বছর বয়সী জাহিদের কাঁধে। প্রথমদিকে আরামবাগ প্রেসে কাজ করতো ও। এরপর কাজ শুরু করে এখানে।
এই দোকান থেকে জাহিদ প্রতিমাসে পায় নয় হাজার টাকা। যা দিয়েই তার সংসার চলে।
জাহিদ হ্যালোকে বলে, “আমি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করি।”
নিজে পড়তে না পারলেও নিজের বোনকে পড়ানোর স্বপ্ন দেখে জাহিদ।
“আমার ইচ্ছা বোনকে পড়িয়ে যেকোনো একটা চাকরিতে দিব।”
বাবা না থাকায় শিশু জাহিদকে সবধরনের সাহায্য করেন বলে জানান দোকান মালিক মো. খোকন।
তিনি বলেন, “আমি নিজেও গরিব তাই দুঃখ কষ্ট বুঝি। আমি এদের নিজের ছেলেমেয়েদের চেয়েও বেশি আদর করি।”