সম্প্রতি হ্যালো ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে।
স্থানীয় এক দোকান মালিক বলেন, “এ ময়লা আবর্জনার পাশেই দোকান হওয়ায় আমাদের বিক্রি কম হচ্ছে।”
আবর্জনার পাশেই জুতার দোকান মো. সুমনের। তিনি বলেন, “ময়লা আবর্জনার গন্ধে দোকানে বসতে পারি না।”
জাফর মিয়া নামের আরেক দোকান মালিক বলেন, “আমাদের ব্যবসা বাণিজ্যে সমস্যা হয়। আমরা চাই ময়লা আবর্জনা যেন না ফেলা হয়।”
চায়ের দোকানদার রফিক উদ্দিন বলেন, “দুর্গন্ধে দোকানে কেউ বেশিক্ষণ দাঁড়ায় না।”
বৃষ্টি হলেই দূর্ভোগ আরো বাড়ে বলে জানায় এলাকার বাসিন্দা দিলু জলিল। তিনি বলেন, “ময়লার ভ্যান নিয়মিত ময়লা নিয়ে যায় না।”