স্থানীয়রা জানায়, বেশ কয়েকবার এই ড্রেন পরিষ্কার করা হলেও কিছুদিনের ভেতরই তা আবার রূপ নেয় ময়লার ভাগাড়ে।
ড্রেনের পাশে কয়েকজন শিশুকে খেলতে দেখা যায়। কেউ ঘুড়ি ওড়াচ্ছে আবার কেউ খেলছে ক্রিকেট। ময়লাকে ঘিরে তাদের রয়েছে নানা অভিযোগ।
আবুল কাশেম নামের এক শিশু বলে, “এখানে আমরা খেলতে পারি না। এখানে অনেক ময়লা।”
রিফাত নয়ন নামের আরেক শিশু বলে, “এখানে খেলা যায় না। অনেক গন্ধ আসে। এখানে অনেকে পইড়াও গ্যাছে।”
কালভার্টের পাশেই রয়েছে মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানা। এই ড্রেনের জমা ময়লা থেকে ছড়ায় প্রচণ্ড দুর্গন্ধ।
মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মো. আলী বলে, “আমি এই মাদ্রাসায় পড়ালেখা করি। এই ময়লার জন্য জন্য পড়ালেখা করতে পারি না। এই আবর্জনা থেকে গন্ধ আসে, ডিস্টার্ব হয়।”
মুফতি রেদওয়ান হাসান প্রতিদিন এই পথেই মসজিদে যান। তিনি বলেন, “সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা যদি একটু গুরুত্ব দেয় এই অবস্থা থেকে মুক্তি ঘটবে।
“আমরাও যদি একটু সচেতন হই যারা বাসা-বাড়িতে থাকি, ময়লাগুলা যদি আমরা সিটি কর্পোরেশনের গাড়িতে দেই, ড্রেনে না ফেলি, তাহলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।”
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সুলাইমান হোসেন বলেন, “আশেপাশের বাড়ি থেকে কাজের বুয়ারা ময়লা এনে এখানে ফেলে। যে ভ্যান রাখা হইছে সেখানে ময়লা ফেলে না, তারা ডাস্টবিন ব্যবহার করে না.
“তিন মাস আগেও পরিষ্কার করছে। আমাদের দোষ আমরা সচেতন না।”