সম্প্রতি স্কুলটি ঘুরে দেখে হ্যালো।
জানা যায়, স্কুলটিতে ৩০জন বাচ্চা নিয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে একটি ব্যাচ শুরু হয়। ঐ ব্যাচের বাচ্চারা পঞ্চম শ্রেণি পাশ করার পর আরেকটি নতুন ব্যাচ চালু করা হয়। একজন শিক্ষক দ্বারাই পরিচালিত হয় স্কুলটি।
চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী তন্নিমা বলে, “আমার এখানে পড়তে বেতন লাগে না। বই খাতা সবই ফ্রি পাই।”
একই শ্রেণির আরে শিক্ষার্থী তানভির জানায়, সে আগে কিন্ডারগার্টেনে পড়ত। বাবা মা খরচ চালাতে না পাড়ায় সে এখন ব্র্যাক স্কুলে পড়ছে।
স্কুলের সময় ৯-৩টা পর্যন্ত হওয়ায় খেটে খাওয়া অভিভাবকের সন্তানরা দিনের দীর্ঘ একটা সময় এখানে নিরাপদে থাকতে পারছে এবং পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা তাদের স্কুলে আসতে উৎসাহ দেয় বলে জানান এখানকার শিক্ষিকা।
তবে শিশু শান্তা বলে, “আমাদের মা বাবা সকালে কাজে চলে যায়, আমাদের টিফিন দিতে পারে না। স্কুলে আমাদের জন্য টিফিনের ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।”
এই স্কুলের শিক্ষিকা মনে করেন, এই স্কুলের বাচ্চারা যেহেতু বেতন দিয়ে পড়তে পারে না তাই এদের ঝরে পড়া রোধ করতে বিনা বেতনে উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থা করা উচিৎ।