মঙ্গলবার বিকেলে শিশু সাংবাদিকতার জন্য বিশেষায়িত বিশ্বের প্রথম বাংলা ওয়েবসাইট হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের ফেইসবুক লাইভে তিনি এ কথা বলেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এই ফেইসবুক লাইভে হ্যালোর একদল শিশু সাংবাদিক অংশ নেয়।
এসময় ড. সুমাইয়া মামুন বলেন, “বাংলাদেশে এক সময় অপুষ্টির হার অনেক বেশি ছিল। ১০ বছর আগের থেকে বর্তমানে অপুষ্টির হার কমেছে।সচেতনতাই পারে অপুষ্টির হার কমিয়ে আনতে।“
সচেতনতা তৈরিতে গণমাধ্যমও বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে জানান তিনি।
“নিম্ন আয়ের মানুষও এখন টেলিভিশন দেখে, রেডিও শোনে।পুষ্টি বিষয়ে যত বেশি প্রচারণা চালানো যাবে অপুষ্টির হার তত কমে আসবে।
“কোন কোন খাবার খেতে হবে, কী খেলে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এইসব বিষয়ে প্রচারণা বেশি চালাতে হবে।”
শিশু সাংবাদিকরা এই বিষয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে ও নানা রকম প্রশ্ন করে।
শিশু সাংবাদিক সামিহা জামান স্বর্ণামতি বলে, “আমার গ্রামের বাড়িতে আমি দেখেছি শিশুদের পেটফোলা, কিন্তু তারা হাড্ডিসার। শুনেছি এটা কৃমির জন্য এমন হয়। অপুষ্টির ক্ষেত্রে কৃমি কতটা প্রভাব ফেলে?”
এ প্রশ্নের জবাবে সুমাইয়া বলেন, “অপুষ্টির ক্ষেত্রে কৃমি অবশ্যই প্রভাব ফেলে। কৃমির আক্রমণ হলে রক্তশূন্যতা হতে পারে।”
এছাড়া তিনি গর্ভবতী নারী, কিশোর কিশোরীদের পুষ্টি নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন।