তার বাবা ফুল মিয়া রিক্সা চালক। অসুস্থতার জন্য এখন আর নিয়মিত কাজে যেতে পারেন না।সংসারের চাকা সচল রাখতে অন্যের বাড়িতে জিয়ের কাজ করেন সোহেলের মা। এভাবেই চলছে তাদের সংসার।
সোহেলের বাবা ফুল মিয়া জানান, সোহেল জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। অভাবের কারণে তাকে স্কুলে ভর্তি করতে পারেন নি। প্রতিবন্ধী ভাতাও পাননি।
তিনি বলেন, ‘ভাতা পেলে সোহেলকে স্কুলে পাঠাতে পারতাম। সে পড়ালেখা করতে চায়।’
ছোট মেয়েকেও স্কুলে দিতে পারেননি। অভাবের কাছে হেরে যাওয়ার গল্প বলছিলেন সোহেলের বাবা।
সোহেল হ্যালোকে বলে, ‘আমি পড়াশোনা করতে চাই। আমাকে পড়াশোনার ব্যবস্থা করলে আমি পড়ব।’
জগন্নাথপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ মামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যতদূর জানি তারা এখানকার স্থায়ী বাসিন্দা না। তাই আমি তাকে প্রতিবন্ধী ভাতা দিতে পারব না। কারণ এটা নিয়মের মধ্যে নেই।’