এ নিয়ে কথা হয় শিক্ষার্থীদের সাথেও।
তাদের একজন তাসনীম ফেরদৌস বলে, “অনেক স্কুলে দেখি খেলাধুলাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের স্কুলে এ ধরনের কোনো আয়োজন করা হয় না।”
আরেক শিক্ষার্থী বলে,“আমাদের স্কুলে কোনো লাইব্রেরি নাই। কোনো ডিবেটিং ক্লাব নাই। মেয়েদের জন্য গার্লস গাইডের ব্যবস্থা নাই। শুধু ছেলেদের জন্য স্কাউটের ব্যবস্থা আছে।”
অভিভাবক আয়েশা জাহান বলছেন, “মাঠ ও অন্যান্য সহশিক্ষা কর্মসূচির অভাব থাকলেও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ফলাফল ভালো হচ্ছে বিদ্যালয়টির। ফলে আমরাও আমাদের সন্তানদের সেখানে ভর্তি করাতে উৎসাহিত হচ্ছি।”
শিক্ষকরা মনে করছেন খেলাধুলাসহ সহশিক্ষার প্রয়োজন আছে। শিশুদের খেলার মাঠ দিতে না পারার অসহায়ত্ব তাদের কথাতেও।
“অভিভাবক মহলে ফলাফলটাকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। শারীরিক শিক্ষার বিষয়টা একপেশে করে রাখে”, বলেন শিক্ষক ফিরোজ হাসান।
শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমও সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত মনে করেন এই শিক্ষক।