এই অবস্থার মধ্যেই প্রায় তিনশত শিক্ষার্থীকে নিয়ে বিদ্যালয়টি চলছে বলে জানান প্রধান শিক্ষক।
তিনি বলেন, বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে দেওড়াছড়া। বৃষ্টি হলেই এই ছড়া খরস্রোতা হয়ে যায়। এতে ধুয়ে যায় বিদ্যালয়ের মাঠের মাটি।
এছাড়া শৌচাগার, বসার বেঞ্চ নিয়েও রয়েছে অভিযোগ।