উপজেলার কুর্ণী - ফতেপুর পাকা রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় প্রায় ১০ হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্থানীয়দের তৈরি কাঠের সাঁকোতে পারাপার করছে মানুষ।
এছাড়া ফতেপুর ইউনিয়নের ফতেপুর পশ্চিম পাড়া থেকে হাট ফতেপুর পর্যন্ত এবং মহেড়া ইউনিয়নের ঘর বাড়ি, হিলড়া বাজার,
একটি কালভাট এবং হিলড়া আদাবাড়ী মোকছেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় হুমকির মুখে রয়েছে।
স্থানীয় আজাহার মিয়া (৮০) হ্যালোকে বলেন, "এক সময় এই নদীর কিনার দিয়া রাস্তা, ঘরবাড়ি সব ছিল। নদীর ভাঙনে এখন কিছুই নাই, আমরা সর্বশান্ত হয়ে গেছি৷
“নদী ভাঙন বন্ধ হোক এটাই আমরা চাই।”
বন্যা নামের একজন অভিযোগ করে বলেন, "প্রতি বছর নদী ভাঙনে আমাদের ক্ষতি হলেও কোন সাহায্য সহয়তা পাইনি৷”
হিলড়া বাজারের ঔষধ এক ব্যবসায়ী বলেন, "নদীর ভাঙন এখন প্রতিরোধ না
করা গেলে, আমরা ভবিষ্যতে দোকান করতে পারব না।”
হিলড়া আদাবাড়ী মোকছেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক মো. ইব্রাহীম মিয়া বলেন, "আমাদের স্কুলের পেছনের রাস্তাটা ইতিমধ্যে নদী ভাঙনে চলে গেছে; এতে ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে আসতে কষ্ট হয়।
“অভিভাবক ও আমরা শিক্ষকরা শঙ্কায় আছি।”
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি।
তবে অফিস সূত্রে জানা যায়, নদী ভাঙনের রিপোর্ট আসে ইউপি চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে। সেটা পেলে তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে।|