উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান খান হ্যালোকে বলেন," শহরকেন্দ্রিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন হলেও গ্রামে তেমন আয়োজন থাকে না।
বাংলা ১৪২৬ সালের পহেলা বৈশাখে সাটিয়াচড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজক জামুর্কী ইউনিয়ন শিক্ষক পরিবার। এতে নাচ-গান-আবৃত্তি অংশ নেয় ছোট ছোট শিশুরা।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাহাদী খান বলেন,“ শিশুদের বাঙালিমনা করে গড়ে তুলতে বৈশাখী উৎসব আয়োজন করা। শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক অংশগ্রহণ মিলন মেলায় পরিণত হয়।
“এছাড়া শিক্ষার্থীরা পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে নতুন কিছু শিখেছে।”
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী দিব্য সাহা বলে,"এই রকম আয়োজন এর আগে হয়নি। বৈশাখী নাচে গানে অনেক মজা করলাম।”
তার সহপাঠী হুমাইরা সবাইকে ‘শুভ নববর্ষ’ জানিয়ে বলে," আজ খুব আনন্দ করেছি। চাই প্রতি বছর বৈশাখী আয়োজন হোক।”
এই বৈশাখী উৎসব আয়োজনের প্রসংশা করেছে অভিভাবক ও স্থানীয়রা।