কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উপলক্ষে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট তোফাজ্জল হক হ্যালোকে বলেন, “৫-১৬ বছরের মধ্যে বাচ্চাদের কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হবে।”
গত শনিবার সিরাজগঞ্জ শহরের বীণাপাণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এর জেলাকর্মসূচি উদ্ধোধন করা হয়।আর শেষ হয় ১১ এপ্রিল।
কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহের উদ্বোধনের পর সেখানে কিছু বাচ্চাদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ান অতিথিরা।
বড়দের পাশাপাশি খুদে ডাক্তাররাও শিশুদের ওষুধ খাওয়ায়।
তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী খুদে ডাক্তার জিসান হ্যালোকে জানায়, স্কুলের ছোট ভাইবোনদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর এবং শিক্ষকদের সাহায্য করার জন্য সে খুদে ডাক্তার হয়েছে।
আরেক খুদে ডাক্তার মীম হ্যালোকে বলে, “স্কুলের ছোট ভাইবোনদের কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে পেরে তার খুব ভাল লাগছে।”
সে বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন তার।
কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ জেলার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. সাইফুল ইসলাম বলেন, “২৫৯৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ লাখ ৪০ হাজার ৮৯২ জন শিক্ষার্থী এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে ৬৬৯টি বিদ্যালয়ে ৩ লাখ ১১ হাজার ১১ জন শিক্ষার্থীকে এবং পুরো সিরাজগঞ্জ জেলায় মোট ৮ লাখ ৬৮ হাজার ৬২৭ জন শিশুকে কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে এই সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।