'এখনই সময় অঙ্গীকার করার, যক্ষা মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার 'এই স্লোগানে মির্জাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গন থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশদিয়ে জামুর্কী বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এরপর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহণকরা জামুর্কী নবাব স্যার আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিজ বলে, "আজকের আলোচনায় যক্ষা বিষয়ে জানলাম, যাদের দুই সপ্তাহ জ্বর, কাশি তাদের ডাক্তার দেখানো উচিত।"
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী রিফাত বলে, যক্ষা হলে আমাদের করণীয় কী? সেটা আজ জানতে পারলাম।
"যক্ষা হলে এই হাসপাতালে আসতে হবে। বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আমাদের দায়িত্ব সবাইকে সচেতন করা।"
উপজেলা স্বাস্থ্য পরির্দশক ইনর্চাজ খন্দকার হুমায়ুন কবির তিনি বলেন, "আমরা এখন আগের চেয়ে অনেক সচেতন, ফলে যক্ষার প্রকোপ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।"
তিনি আরো জানান, ২০১৭ সালে তারা চারশ ১৪ জন যক্ষা রোগীকে চিকিৎসা দিয়ে ভালো করেছে। ২০১৮ সালে ৫৫৪ জন যক্ষা রোগী তাদের কাছ থেকে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেছে এবং তারা সবাই এখন সুস্থ আছেন।