টুটুলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকার যুবসমাজ ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের নিয়ে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। গত ৩ বছর ধরে তিনি এ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
আর বাড়ির পাশে স্কুল পাওয়ায় খুশি অভিভাবকরাও।
এখানে পড়ার মানও ভালো তাই শিশুদের বাসায় প্রাইভেট পড়াতে হয় না বলে জানান এক অভিভাবক।
টুটুল বলেন, গ্রামে গ্রামে গিয়ে ঝড়ে পড়া শিশুদের পরিবারকে উৎসাহ দিয়ে স্কুলে নিয়ে আসেন। যার সফলতাও পেয়েছেন অনেক। প্রথমে তিনি একটি স্কুল দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন তার স্কুলের সংখ্যা ছয়টি।