হ্যালোর সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা আরমান নামের এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে।
ও বলে, "পরীক্ষা পেছানোর ফলে আমরা লাভবান হইনি। আমাদের ক্ষতি হলো। আমাদের প্রস্তুতি নষ্ট হলো।”
ফারজানা মিম নামের আরেক পরীক্ষার্থী বলে, "পরীক্ষা দ্রুত শেষ হলে তো আমাদের মানসিক চাপটাও কমে।”
"যে বিষয়ে পরীক্ষা পিছিয়েছে সে বিষয় পড়ার জন্য বেশি সময় পাব। কিন্তু তারপরেও পরীক্ষা পেছানোর খবরে আমি খুশি না, বলে," সুইটি আক্তার নামের আরেক পরীক্ষার্থী।
এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেন, বাচ্চাদের বিষয়ে সবার এত অবহেলা কেন? এরা কখন কোন সিদ্ধান্ত নেবে ভেবে পান না। সব কিছুই শিশুদের জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। হঠাৎ সিদ্ধান্তে ওরা হতাশায় বেশি ভোগে।
ইজতেমার বিষয় মাথায় রেখে পরীক্ষার রুটিন করা উচিত ছিল বলে মনে করেন শেফালী বেগম নামের আরেক অভিভাবক।
তিনি বলেন, শিশুদের যেকোনো বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে দেখা উচিত।
জামুর্কী নবাব স্যার আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিক লায়লা আক্তার বলেন, "পরীক্ষা পেছানোর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি ধারাবাহিক মনোযোগ থাকে না। পড়ার জন্য সময় আছে ভেবে সময় নষ্ট করে ফলে প্রস্তুতি আরো খারাপ হয়।
“এছাড়া মানসিকচাপে থাকে যা ওদের জন্য ক্ষতিকর।”