এই ঐতিহ্যবাহী মেলা ঘিরে হয়ে গেল হিন্দু-মুসলিমসহ সব ধর্মের মানুষের মিলনমেলাও।
৯০ বছর বয়সী সুধীর মন্ডল পেশাইয় শিক্ষক ছিলেন। বললেন, এ ঐতিহ্য দীর্ঘকাল থেকে বহমান। মেলা ঘিরে কখনও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনাও সৃষ্টি হয়নি।
মেলা নিয়ে সাধারণত নানান অভিযোগ থাকে কিন্তু এমেলায় তা নেই। সর্বত্র পৌষ সংক্রান্তির মেলার আমেজ শেষ হওয়ার পরপরই অনুষ্ঠিত হয় রামধনের মেলা।
সন্ধ্যার পরে বসা রামধনের মেলায় সময় থাকে মাত্র আট থেকে নয় ঘণ্টা কিন্তু এই আনন্দ শিশুকিশোরদের মধ্যে টিকে থাকে বছরের বাকিটা সময়।
মেলার আয়োজক কর্মকর্তা ও ইউপি মেম্বর বিকাশ চন্দ্র সরকার বলেন, এলাকার সমাজ সংস্কারক ও জমিদার রামধন শতবছর আগে এই মেলার আয়োজন করেন। সৌহার্দ্যপূর্ণ এ উৎসব আর ঐতিহ্যে ঘেরা এই মেলায় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা থাকুক এই প্রত্যাশ্যা আয়োজকদের।