বর্তমানে বাঁশের তৈরি সাঁকো দিয়ে এ রাস্তায় প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছে বাদ হালালিয়া, ঠাকুর হালালিয়া, উফুল্কী, চুকুরিয়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের প্রায় ছয় হাজার মানুষ।
ভুক্তভোগী মো. মুন্নাফ (৬০) বলেন, "আমাদের চলাচল করতে অনেক সমস্যা হয়। বয়স হয়েছে, নদীর ঢালু উঠতেই বেশি কষ্ট লাগে।
“তাছাড়া পোলাপান স্কুল কলেজে যায়, ব্রিজ না থাকায় কষ্ট হয় ওদের। বর্ষায় নৌকায় নদী পাড় হতে গিয়ে ছোট ছোট ছেলে মেয়ে পড়ে গেছিল।"
চুকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণি পড়ুয়া মোমিন বলে, “স্কুলে যাবার সময় আমি একবার নৌকা থেকে পড়ে গেছিলাম। এখন বাঁশের সাঁকোতে যাইতে আমার ভয় লাগে।"
দ্বাদশ শ্রেণির হামিম ইসলাম বলে, "আমরা কলেজে যাই খুব কষ্টে। বৃষ্টি হলে তো সমস্যা আরো বাড়ে। নদীতে যখন ভরা পানি থাকে নৌকায় অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। এখানে ব্রিজ হলে আমাদের কষ্ট দূর হবে।”
"ব্রিজ হলেই ধান, মালামাল ওপাড়ে নেওয়া সহজ হবে, তাই ব্রিজ চাই" কথাগুলো বলছিল ৭০ বছর বয়সী সামাদ শিকদার।