নবম শ্রেণি পড়ুয়া শিমুল সাহা বলে, অল্প কিছুদিন আছে পুজার, আমি পুজা নিয়ে খুব উচ্ছ্বসিত। “পুজায় মামার বাড়ি এসেছি। এখন দিন গুনছি, অনেক আনন্দ করব।”
শরৎ সরকার নামের আরেক শিশু বলে, এটা আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব। নতুন কাপড় কেনা, ঠাকুর বানানো, ঘর গোছানো। কত কাজ সবার।
এখনও নতুন কাপড় কেনা হয়নি শরতের। তবে কয়েকটা জামা কিনবে বলে জানায় ও।
“পুজায় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরব, অনেক মজা হবে।”
শরতের কাশফুল জানান দিচ্ছে দেবী দুর্গার আগমনী বার্তা। টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের পূজা মণ্ডপগুলোতে ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো। কোথাও তৈরি হচ্ছে প্রতিমা আবার কোথাও রঙ তুলিতে শেষ কাজ সেরে নিচ্ছেন শিল্পীরা, চলছে গেট, প্যান্ডেল তৈরির কাজও।
এবার মির্জাপুর উপজেলায় ২৩৭টি পুজামণ্ডপে শারদীয় এ উৎসব পালন করা হবে।