সম্প্রতি ইউনিয়নের উফুল্কী, কাটরা, পূর্ব গোড়ান, কড়াইল ও জামুর্কী ঘুরে দেখা যায় স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে হ্যালো।
জামুর্কী হাই স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র রাসেল বলে, বৃষ্টি হলেই রাস্তায় অনেক কাদা হয়। এতে করে স্কুল ড্রেস ময়লা হয়। স্কুলে আসতেও কষ্ট হয় অনেক।
জামুর্কী নবাব স্যার আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাদেক আলী মিয়া বলেন, "বৃষ্টি হলে তো রাস্তায় শুধুই কাদা থাকে। এছাড়া অল্প বৃষ্টিতেও রাস্তার অবস্থা বেহাল হয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা শফিক বলেন, "স্বাধীনতার পর আমি কখনও এই রাস্তার সংস্কার হতে দেখিনি। বন্যায় ও বৃষ্টি হলে আমাদের কষ্ট বাড়ে।”
জামুর্কী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী এজাজ খান চৌধুরী রুবেল হ্যালোকে বলেন, "আমাদের তো অনেক
পাকা রাস্তা আছে, তবে কিছু রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। এগুলো প্রক্রিয়াধীন আছে আশা করি তাড়াতাড়ি কাজ শুরু হবে।”
মির্জাপুর উপজেলার উপ সহকারী প্রকৌশলী মহিদুর রহমান বলেন, "ঐ ইউনিয়নের বেশির ভাগ রাস্তা কাঁচা। অনেকগুলো রাস্তার টেন্ডার হয়ে গেছে। কাজ শুরু হবে।