এই দিবাযত্ন কেন্দ্রটির কোনো নাম নেই। রাজিয়া বেগমের ডে কেয়ার সেন্টার নামেই সবাই চেনেন।
রাজিয়া বেগমের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি আগে একটি দিবাযত্ন কেন্দ্রে চাকরি করতেন। এরপর নিজেই এই দিবাযত্ন কেন্দ্রটি খোলেন।
তিনি জানান, বস্তি জুড়েই তার খ্যাতি রয়েছে। শিশুরা তাকে খুব পছন্দ করে। তাই অভিভাবকরাও তার দিবাযত্ন কেন্দ্রটিকেই পছন্দ করে। দর কষাকষির বিষয়টি এখানে নেই। সামর্থ্য অনুযায়ী একেক জনের কাছ থেকে একেক ধরণের মূল্য নেন।
তার মেয়েকে নিয়ে এই কেন্দ্রটি পরিচালনা করছেন। ছয় বছরের কম বয়সীদের এখানে রাখা হয়। বর্তমানে শিশুর সংখ্যা ২৭।
রাজিয়া বেগম বলেন, ‘বছরে আমি মাত্র ১০ দিন ছুটি পাই। এখানেই আমার সময় কেটে যায়।’