হাসপাতালটির সেবিকা ফারজানা বলেন, “বেশিরভাগ মেশিন নষ্ট। শিশু পরিচর্যার জন্য পর্যাপ্ত মেশিন না থাকায় রোগীকে ময়মনসিংহে নিয়ে যেতে বলি।”
এতে অনেক শিশুই চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেক অভিভাবক।
সম্প্রতি হাসপাতাল ঘুরে হ্যালো কথা বলে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে।
তারা বলেন, চিকিৎসক পাওয়া যায় না ঠিকমতো। সেবিকাদেরও খুঁজে পাওয়া যায় না।
এ ব্যাপারে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলার জন্য পরপর কয়েক দিন গিয়েও কোনো শিশু বিশেষজ্ঞের দেখা পায়নি প্রতিবেদক।