তিনি পটুয়াখালী সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের নন্দিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
তিনি জানান, দীর্ঘ ১৮ বছরে খামারের পেছনে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা খরচ করেও খামারের অনুমোদন না পাওয়ায় বিষ সংগ্রহ ও বিক্রি করতে পারছেন না।
জানা গেছে, তিনি ১৯৯৯ সালে এইচএসসি পাস করার পর সৌদি আরবে যান। সেখানে একটি স্টুডিওতে চাকরি নেন। সেখানে এক খামার দেখে এক পর্যায়ে সাপের খামার গড়ার চিন্তা মাথায় আসে। ২০০০ সালে দেশে ফিরে স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত একটি কিং কোবরা ও ২৪টি ডিম দিয়ে গ্রামে সাপের খামার শুরু করেন।
বর্তমানে নাজা নাজা, নাজা কিউটিয়া, পাইথন ও কিং কোবরা এই চার প্রজাতির প্রায় ২৫০টি বিষধর সাপ রয়েছে তার খামারে।
খামার তৈরির পর থেকে খামারে বিষ সংগ্রহের অনুমোদনের জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেছেন আব্দুর রাজ্জাক। তবে এতদিনেও মেলেনি অনুমোদন।
তিনি বলেন, “খামারে কর্মরত শ্রমিকদের বেতন দিতে পারছি না। অন্যদিকে আর্থিক সংকট পরিচালনা ও সাপের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়েও হতাশায় আছি।”