এসবের মধ্যে রয়েছে আনারস, কমলালেবু, লটকন, জামরুল, লিচু, পেয়ারা, কাঁঠাল, কলা, আম ইত্যাদি।
এছাড়াও এখানকার পাহাড়ের ঢালে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন জাতের লেবু, মরিচ এবং সমতল এলাকার কিছু কিছু অংশে স্ট্রবেরি।
তবে প্রয়োজনীয় রাস্তার অভাবে শহরে ফলের গাড়ি পৌঁছাতে অনেক বেগ পেতে হয় বলে অভিযোগ চাষীদের।
ফলচাষী অধ্যাপক অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত বলেন, “বাগান থেকে ফল পরিবহনের প্রতিকূলতা দূর করতে পারলে ফলচাষীদের উপকার হয়।”
এছাড়াও এখানকার অনেক জায়গায় পাহাড়ের কোল ঘেঁষে রিসোর্ট তৈরি হওয়ায় পরিবেশের ভারসাম্যও নষ্ট হচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।
এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
টাটকা ফলের আশায় ফল বাগান থেকেই ফল কেনেন মো. খাইরুল ইসলাম। তিনি বলেন, “এখানকার রাস্তাঘাটের আরও উন্নয়ন করতে পারলে ফল চাষীরা যেমন লাভবান হবে তেমনি ক্রেতারাও সুবিধা পাবে।”
সঠিক তত্ত্বাবধান এবং যাতায়াত ব্যবস্থার আরও উন্নতি সাধন করলে সম্ভাবনাময় এই ফল বাগানগুলো এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করবে বলে বিশ্বাস করেন এলাকাবাসী।