জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত সরকারি এই শিশু পরিবারে রয়েছে শতাধিক শিশু।
সম্প্রতি হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় তাদের।
শিশু পরিবারের অষ্টম শ্রেণি শিক্ষার্থী শারমীন আক্তার পারভীন বলে, “এখানে খুব সুন্দর পরিবেশে আছি আমি। পড়ালেখার সুযোগ পাচ্ছি। তিনবেলা খাবারেরও নিশ্চয়তা রয়েছে।”
১৩ বছর ধরে এই পরিবারে আছে দশম শ্রেণি পড়ুয়া সায়মা আক্তার।
ও বলে, “পাঁচ বছর বয়সে এখানে আসি। এখন এটাই আমার পরিবার।”
এ বিষয়ে কথা হয় শিশু পরিবারের তত্ত্বাবধায়ক মো. বেলাল হোসেনের সঙ্গে।
তিনি বলেন, “পড়ালেখার পাশাপাশি শিশুদের সেলাই ও কম্পিউটার শেখানো হয়। যাতে ভবিষ্যতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।”