সাতক্ষীরার অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছ।
জানা যায়, স্কুলটিতে দুই শিফটে ক্লাস হয়। এর ফলে একজন শিক্ষার্থী কাজ করার পাশাপাশি তার সুবিধামতো সময়ে বিদ্যালয়ে আসতে পারে।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সংগে কথা হয় হ্যালোর। তারা বলে, এখানে বিনামূল্যে বই, খাতা ও পেন্সিল পায়। এছাড়া রয়েছে খেলার বিভিন্ন সরঞ্জাম।
স্কুলের শিক্ষক আনোয়ারা খাতুনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, "স্কুলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সচেতন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সাম্প্রতিক বিষয় এবং বাল্যবিয়ে, যৌতুক প্রথা ও শিশু শ্রমের মতো বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়।"
শিক্ষা কার্যক্রমটি সম্পূর্ণ আনন্দের সাথে পরিচালনার পূর্ণ অঙ্গীকার নিয়ে শুরু করা হয়েছে বলে জানায় স্কুল কর্তৃপক্ষ।