শিক্ষার্থীরা জানায়, তারা খুব ঝুঁকিতে ক্লাস করে।
এক শিক্ষার্থী বলে, “আমাদের ক্লাসে একশ এর উপর শিক্ষার্থী রয়েছে। আমরা এক বেঞ্চে চার পাঁচ জন করে বসি। আমাদের খুব কষ্ট হয়।
আরেক শিক্ষার্থী জানায়, গরমের দিনে প্রচণ্ড গরমে তাদের খুব কষ্ট হয়। মাঝে মাঝে অনেকেই অসুস্থ হয়ে যায়।
শিক্ষকরা জানান, ভবন সংকটের কারণে তারা শিক্ষার্থীদের একটি কক্ষের মধ্যে গাদাগাদি করে বসিয়ে ক্লাশ পরিচালনা করেন। এটি যেমন শিশুদের জন্য ক্ষতিকর তেমনই শিক্ষকদের জন্যও।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জীবন কুমার সাহা হ্যালোকে জানান, এই ভবনটি ১৯৯৩ সালে নির্মিত হয়। ২০১৫ সালের ভূমিকম্পে এটি জেলা প্রশাসক কর্তৃক ভবনটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
তিনি বলেন, “আমাদের আর কোনো বিকল্প ভবন না থাকায় বাধ্য হয়েই শিক্ষার্থীদের এখানে ক্লাস করাচ্ছি। উপর মহলে কথা বলা হয়েছে। আশা করি তারা ব্যবস্থা নেবেন।