ইটভাটা ঘুরে হ্যালো কথা বলে শিশুদের সঙ্গে।
নবম শ্রেণির শেখ আলম ইসলাম বলে, "আমরা স্কুলে পড়ি। পাশাপাশি ইটভাটায় এসে বন্ধুদের নিয়ে কাজ করি।"
"কাজের টাকা দিয়ে খাতা কলম কিনি, সংসার চলে। তাই ভাটায় কাজ করি।"
সপ্তম শ্রেণির শাহিন জানায়, চার থেকে পাঁচটি দলে কাজ করে ওরা। প্রতিটি দলেই পাঁচজন করে শিশু আছে।
সপ্তম শ্রেণির আরেক ছাত্র আইজুল বলে, "শুধু আমি নই, আমার মতো অনেক শিশুই কাজ করে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দল কাজ করে।"
শিশুদের দিয়ে কাজ করানো বেআইনি হলেও শিশুদের অনুরোধেই কাজে নিতে হয়, বললেন ইটভাটার ব্যবস্থাপক আব্দুল আজিজ।
তিনি বলেন, "বাচ্চরা স্কুল থেকে এসে যখন সময় পায় তখন কাজ করে। ওদের কাজ শুধু শুকাতে দেওয়া ইট উল্টে দেওয়া।”
প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ হাজার ইট উল্টায় শিশুরা। এক হাজার ইট উল্টিয়ে পায় ১৫ থেকে ২০ টাকা।