সম্প্রতি একজন মা হ্যালোকে বলেন, ‘ভোর সাড়ে তিনটার দিকে নরমাল ডেলিভারি হইছে। নাভি আমিই কাটছি।’
মায়েরা বলছেন, এই ছোট ঘর আর গাদাগাদি পরিবেশের মধ্যেও শিশুকে পরিষ্কার রাখতে চেষ্টা করেন তারা।
শিশুর অসুখ বিসুখ সারাতে ঝাড়ফুঁকেও বিশ্বাস করেন এখানকার মানুষজন। শিশুর সুস্থতার জন্য অনেকেই ছোটেন কবিরাজের কাছে।
তবে একজন অভিভাবক জানান, ‘কবিরাজি চিকিৎসা করে শিশু সুস্থ হয়নি।