ঘুরে দেখা যায়, মুকুলের ভারে নুয়ে পড়ার উপক্রম প্রতিটি গাছের। মৌমাছিরাও আসতে শুরু করেছে মধু আহরণে।
বাগানগুলোর প্রায় ৮০ শতাংশ গাছেই এসেছে মুকুল।
বাগান মালিকরা আশা করছেন বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন হবে।
রংপুরের মাটি হাড়িভাঙ্গা, ফজলি, রাজভোগ, আম্রপালি ও গোপালভোগসহ অন্যান্য জাতের আম চাষের উপযুক্ত।
রংপুর সদর উপজেলার পালিচড়া বকসিপাড়া গ্রামের আম বাগান মালিক রুবেল হোসেন হ্যালোকে বলেন, “এ বছর গত বারের চেয়ে বেশি লাভ হবে মনে হচ্ছে।”