সম্প্রতি সাতক্ষীরার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে বাল্যবিয়ের শিকার নারী ও কন্যা শিশুদের জীবনচিত্র দেখে সুইডেন দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি ইলভা সাহল্সট্রান্ড এ কথা জানান। তিনি গ্রামের মা-বাবাদের সাথেও কথা বলেন।
ইলভা সাহল্সট্রান্ড ও তার দল সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তিনটি গ্রাম ঘুরে দেখেন।
সুইডিশ এ কুটনীতিক বলেন, “নারীদের এ সংকট শুধু বাংলাদেশের নয়, সারা বিশ্বের।”
তিনি আরও বলেন, “কন্যা শিশুদের বিকাশের পথে বড় অন্তরায় হলো বাল্যবিয়ে। বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সরকারি বেসকারি সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। দরকার ধারাবাহিক ক্যাম্পেইন।
“বাল্যবিয়ের ঝুঁকি সম্পর্কে কন্যা শিশুদের জানাতে হবে। বিয়ের পর তার শারীরিক ও মানসিক ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করতে হবে।”
বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে প্রচারণার পাশাপাশি নারীদের কর্মমুখী দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে পারলে বাল্য বিয়ের হার কমে আসতে পারে বলেও জানান তিনি।
হ্যালোর সাথে কথা হয় দুজন ভুক্তভোগী নারীর। তারা বলেন, আগে রাস্তায় ছেলেরা আজেবাজে কথা বলত। আমরা প্রতিবাদ করতাম না। এখন প্রতিবাদ করতে জানি।