সরেজমিনে দেখা যায়, এই জরাজীর্ণ ভবনেই ক্লাস করছে শিশু বিকাশ, প্রাক প্রাথমিক, সঙ্গীত, নৃত্য, চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এছাড়া রয়েছে শ্রেণি সংকটও।
অভিভাবকদের সঙ্গে কথা হলে একজন বলেন, “ছেলেটাকে স্কুলে পাঠিয়ে স্বস্তি পাই না।”
আরেকজন বলেন, “বিল্ডিং এ বর বড় ফাটল। আর বর্ষাকালে অবস্থা তো করুণ। বৃষ্টি হলেই ঘরে পানি পড়ে।
“ভয় হয় কখন বিল্ডিংটা পড়ে যায়।”
শিশু শ্রেণির এক শিশু বলে, “আমাদের স্কুল ভাঙা। আমরা নতুন স্কুল চাই।”
এ ব্যাপারে জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আসলাম খান বলেন, “ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পত্র চালাচালি হচ্ছে। আমাদের শিশু একাডেমীর জায়গার ব্যবস্থা করে দিলেই নতুন ভবন হবে।”
জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ টি এম জিয়াউল হক বলেন, “শিশুরা যাতে নিজেদের একটি ভবন পায় সেজন্য আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে আছে।”