শিক্ষার্থীরা জানায় শিক্ষকের অভাবে তাদের ক্লাস করতে ও পড়ালেখার অসুবিধা হচ্ছে।
সহকারী শিক্ষক বিথী রানি সরকার বলেন, ‘স্কুলটিতে তিনশর বেশি শিক্ষার্থী আছে। শিক্ষক কম হওয়ায় আমাদের সব রকমের অসুবিধা হয়। আরও তিন জন শিক্ষক দরকার।’
অপর সহকারী শিক্ষক মোসা. লাভলী বেগম জানান, চার থেকে পাঁচটির পরিবর্তে তাদের সাত থেকে আটটি ক্লাস নিতে হচ্ছে। এতে ক্লাসের মান ক্ষুণ্ণ হয়।
এ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষক কে এম নুরুন্নাহার বলেন, ‘বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে। একজন শিক্ষকের আশ্বাস পেয়েছি। পরে শিক্ষকের সংখ্যা আরও বাড়াবার চেষ্টা করবে বলে জানিয়েছে।’