সরেজমিনে দেখা যায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শ্রেণিকক্ষ সাজানো হয়েছে নানা রকম খেলনা, পুতুল, ফুল-ফল, জীব-জন্তুর আকৃতি ও বর্ণিল ছবি দিয়ে।
এক্ষেত্রে সরকারি বরাদ্দের পাশাপাশি বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ ও স্থানীয় লোকজন অবদান রাখছেন বলে জানালেন শিক্ষকরা।
এক অভিভাবক বলেন, শিশুর মানসম্মত শিক্ষার জন্য এখন আর টাকা খরচ করে অভিভাবকদের বেসরকারি কিন্ডারগার্টেনের দিকে ছুটতে হয় না। নাগালের মধ্যে বিনা খরচেই সব চাইতে ভালো শিক্ষা মিলছে সরকারি স্কুলেই।
শিশুরা বলে, স্কুলে নাচ-গান হয়, আঁকা শেখানো হয়। এজন্য স্কুল খুব ভালো লাগে।
স্কুলগুলোতে পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীকে পরিচ্ছন্নতা, সততা, উদারতা এসব বিষয়েও শিক্ষা দেওয়া হয়।
নোয়াখালী সদর উপজেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মুহীউদ্দীন জানান, সরকার ২০১০ সাল থেকে চার থেকে ছয় বছর বয়সী শিশুদের প্রাথমিকের জন্য তৈরি করতে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করে।
তিনি বলেন, “এই কার্যক্রমকে সফল করে তোলার লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইডিয়া যোগ করা হচ্ছে।”