মঙ্গলবারে জাতীয় শোক দিবসকে সামনে রেখে প্রদর্শনী ছাড়াও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাও হয় সেখানে। শিশুরা আঁকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি।
এছাড়াও জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘ইতিহাসের মহানায়ক’ শীর্ষক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
শিশুদের কাছে শেখ মুজিবের পরিচয় জানাতে হাজির হন অভিভাভবকরা।
হেলাল নামের একজন অভিভাবক বলেন, “বাচ্চাদেরকে আমাদের অতীত স্মৃতি, দেশের ইতিহাস দেখাতে নিয়ে এসেছি।”
সাত বছরের শিশু আহনাফ জানায় সে বঙ্গবন্ধুকে দেখার জন্য এসেছে।
বনশ্রীর শিশু দর্শনার্থী উমায়মা বলে, “বঙ্গবন্ধু আমাদের মহান নেতা। আজ তারমৃত্যুবার্ষিকী। তার জন্য আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি।”
উমায়মা জানায় সে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনেছে। “এবারের সংগ্রাম আমদের মুক্তির সংগ্রাম,” বঙ্গবন্ধুর এই উক্তি সে বলতে পেরে খুব খুশি।
এ আয়োজন নিয়ে জাদুঘর জনশিক্ষা বিভাগের কীপার নূরে নাসরিন জানান, শিশুরাও যেন বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সাথে পরিচিত হয় সেটাই এই অনুষ্ঠানের চাওয়া।
‘যারা প্রতিবন্ধী মানুষ তাদের জন্যও আমরা বিনা পয়সায় জাদুঘরে প্রবেশের ব্যবস্থা করেছি,’ বলেন তিনি।
আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে লেখা বইয়ের প্রদর্শনী ও বিক্রয়ের ব্যবস্থাও ছিল।