২২ জুলাই মেলা শুরু হয়।
বিকেল হলেই দর্শনার্থী ও বৃক্ষপ্রেমীদের ঢল নামলেও ক্রেতার সংখ্যা কম বলে জানায় নার্সারি মালিকরা। তবে ছুটির দিনে
বেচাকেনা কিছু বাড়ে বলে জানান তারা।
বরিশাল সামাজিক বন বিভাগের বোন কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক জানান, ফলদ, বনজ ও ঔষুধি মিলিয়ে প্রায় একশ এর অধিক প্রজাতির গাছ মেলায় রয়েছে।
মেলায় সামাজিক বন বিভাগ, বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, হর্টিকালচার সেন্টার, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রর স্টল স্থান পায়।