শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ, বিদ্যালয় থেকে প্রশংসাপত্র নেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট অর্থ নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রতিষ্ঠান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলে, "প্রশংসাপত্রের জন্য প্রধান শিক্ষক আমার কাছ থেকে পাঁচশ টাকা নিয়েছেন। টাকা গ্রহণের কোনো রশিদ দেননি।"
আরেক শিক্ষার্থী বলে, "নির্দিষ্ট টাকা দেইনি বলে প্রশংসাপত্র এখনও পাইনি। কলেজে ভর্তি নিয়ে চিন্তায় আছি।"
এক দিনমজুর অভিভাবক বলেন, "দিনে যত টাকা আয় করি, তার চেয়ে বেশি প্রশংসা পত্রের দাম।"
"এত টাকা স্কুলে দেওয়া সম্ভব না।"
রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ হেলাল উদ্দিন বলেন, "প্রশংসাপত্রের টাকা আমরা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন খাতে ব্যয় করব। আর কেউ চাইলে রশিদ দেওয়া হচ্ছে।"
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার চৌ. মো. গোলাম রাব্বী জানান, "এই ভাবে অর্থ নেওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আমি বিষয়গুলো তদন্ত করে দেখব।"