শুক্রবারে শুরু হওয়া এই মেলায় হ্যালোর কথা হয় শিশু ঐশীর। মেলায় এসে সে খুব মজা পাচ্ছে, জানায় ও।
বাবার সাথে এসেছে রায়হান। ও বলে, ‘আমার রঙিন বেলুন ভালো লাগে তাই বাবার সাথে মেলায় আসছি বেলুন কিনতে।’
মাটির পুতুল ও হাঁড়ি পাতিলের দোকানে বাবার সাথে বসেছে খুদে বিক্রেতা অজয় পাল।
মেলায় মাটির জিনিস ভালো বিক্রি হয় তাই এবার বাবাকে সাহায্য করতে এসেছে অজয়।
বৈশাখী মেলা কমিটির সভাপতি শাহ্ আলম হ্যালোকে জানান, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করতেই এই মেলার আয়োজন।
মেলাকে ঘিরে নানা রকম জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানীরা।
মাটির খেলনা ও পুতুলসহ নানা তৈজসপত্র, বেত, কাঠ ও লোহার জিনিসপত্র আর প্রসাধন সামগ্রীর দোকানও বসেছে মেলায়। এছাড়াও বসেছে হরেক রকম মিষ্টির দোকান, যার মূল আর্কষণ টাঙ্গাইলের চমচম আর জামুর্কীর সন্দেশ।
বসেছে খেলনার দোকান, নাগরদোলা আর টয় ট্রেন।