শুক্রবার উপজেলার সাটিয়াচড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বন্ধের দিনেও স্কুলে শিশুদের উপচে পড়া ভিড়। তখন সেখানে চলছে জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা সভা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
হ্যালোর সাথে কথা হয় তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র তানজিম সাইফের সাথে। ও বলে, “আমি শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি আকঁছি, আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি।”
কথা হয় প্রথম শ্রেণি পড়ুয়া অজয়ের সঙ্গে। ছোট মানুষ। বেশি কিছু বলতে পারল না। শুধু বলল, “বঙ্গবন্ধুর শুভ জন্মদিন।”
স্কুলের প্রধান শিক্ষক সেলিনা বেগম বলেন, “আমরা যদি শিশুদের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু ও দেশের একটা চিত্র আঁকতে পারি তাহলে আমাদের আয়োজন সফল।”
উপজেলার আরেক হাইস্কুল জামুর্কী নবাব স্যার আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয়ে কেক কেটে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন করে হাইস্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এরপর শুরু হয় কবিতা আবৃত্তি, রচনা, চিত্রাঙ্কন ও দেশাত্ববোধক গানের প্রতিযোগিতা। এছাড়া জাতীয় শিশু দিবস বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা সভা হয়।
হ্যালোর সাথে কথা হয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাদেক আলী মিয়ার।
তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধুর চেতনায় উজ্জীবিত করতে আমরা এই আয়োজন করেছি। ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে মুজিবের সংগ্রামী চেতনা ছড়াতে পারলে তবেই তার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে।”
সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া আরিফ বলে, “আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।”
“বঙ্গবন্ধু মানে সাহসী ভাষণ, তার জীবনীর আর্দশ নিয়ে আমাদের আরও সাহসী হতে হবে” বলে, নবম শ্রেণির স্বর্ণা।