স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাঠ দখল করে প্রতি সপ্তাহে দুদিন শনিবার ও মঙ্গলবার সেখানে বিভিন্ন সবজি ও ধানের চারার হাট বসে।
সম্প্রতি গিয়ে দেখা যায়, বেলা ১২টা বাজতে না বাজতেই হাট বসে গেছে। আসতে শুরু করেছেন ক্রেতা বিক্রেতারা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্র বলে, “হাটের দিন আমরা মাঠে খেলতে পারি না। চারপাশে আওয়াজ থাকে বলে ক্লাসও তেমন হয় না।”
চতুর্থ শ্রেণি পড়ুয়া আরেক শিক্ষার্থী জানায়, হাটের কারণে তাদের ক্লাসও কম হয়। তাড়াতাড়ি স্কুল ছুটি হয়ে যায়।
নাগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ মিয়া হ্যালোকে বলেন, “শিক্ষা অফিসার এসে নিষেধ করেছেন। স্থানীয়রা কিছুতেই শোনে না।
“আমি হাট কমিটির সভাপতির সঙ্গে কথা বলেছি। আবার কথা বলব।”
এ বিষয়ে জেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা কুমারেশ চন্দ্র গাছি হ্যালোকে বলেন, “আমরা তদন্ত করে দেখব যদি প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর আমরা নাগড়া হাট সভাপতি থাকে কথা বলব।”