শনিবার সুন্দ্রাটিকি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, স্কুলের সাড়ে ৪০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত রয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ জন।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা নূরে জান্নাত শেফা হ্যালোকে বলেন, "ঘটনার আগের দিনও স্কুলে ৪০০ শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।
"কিন্তু এখন অভিভাবকরা ভয়ে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না।"
শিশু হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এই স্কুল শিক্ষক।
তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র জুলফিকার বলে, ‘মা-বাবা স্কুলে যেতে নিষেধ করছে তাই যাই না। বাড়িতেই থাকি।"
এ বিষয়ে চর্তুথ শ্রেণি পড়ুয়া শরীফ মিয়ার অভিভাবক জানান, সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে তারা খুব চিন্তিত।
তিনি বলেন, "আমার সন্তানকে কেউ মেরে ফেলবে এই আতঙ্কের মধ্যে কীভাবে ওকে স্কুলে পাঠাই।"