খুলনা মহানগরীতে ঘরে-বাইরে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ বাসিন্দারা।
সোনাডাঙ্গা, বয়রা, রায়েরমহল, খালিশপুর, হাফিজনগর, নিরালা, ময়লাপোতাসহ বেশিরভাগ এলাকার বাসিন্দারাই মশার উপদ্রব নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন।
বাসা-বাড়িতে সারাদিন মশারি টাঙিয়ে রাখছেন অনেকে। বাইরে আড্ডা দিতে গেলেও জ্বালিয়ে রাখতে হচ্ছে মশার কয়েল।
খুলনা ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে হাসিবুল ইসলাম।
মশার উপদ্রব প্রসঙ্গে হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে সে বলে, “সন্ধ্যা হওয়ার আগেই ঘরে মশা ঢুকে যায়। এ কারণে বসা যায় না, দাঁড়ানো যায় না, গল্প করা এমনকি পড়াশোনাও করা যায় না। মশার কয়েল জ্বালালেও কাজ হয় না।"
সিয়াম আব্দুল্লাহ নামে ১০ বছর বয়সী এক শিশু বলছিল, “অনেক বড় বড় মশা। মশার জ্বালায় ঠিকমতো পড়তেও পারি না।“
স্থানীয়রা বলছেন, শীত চলে যাওয়ার পরও মশার এমন যন্ত্রণা অতিষ্ঠ করে তুলেছে নগরবাসীকে। ফগার মেশিনের মাধ্যমে ওষুধ দেওয়া হলেও মশার উপদ্রব বন্ধ হচ্ছে না।
প্রতিবেদকের বয়স: ১৪। জেলা: খুলনা।