'স্কুলে যেতেও মন চায়, কামও করতে ভাল্লাগে' (ভিডিওসহ)

এদিকে ছেলে বলছে অন্য কথা। তার ইচ্ছা আছে পড়াশোনার করার।

মুরগি ওজন দেওয়া, আবার কখনো মেশিন দিয়ে মুরগি পরিষ্কারসহ মুরগির দোকানে নানা কাজ করে সাজিদুল রহমান মেঘ নামে আট বছর বয়সী এক শিশু। কুষ্টিয়া শহরে বাবার সঙ্গে কাজ করে সে।

পরিবারের চাপে কিংবা আর্থিক অস্বচ্ছলতা নয় বরং পড়াশোনা বাদ দিয়ে নিজ ইচ্ছায় মেঘ কাজ করে বলে দাবি তার বাবার। এদিকে ছেলে বলছে অন্য কথা। তার ইচ্ছা আছে পড়াশোনার করার।

মেঘ হ্যালোকে বলে, “এক মাস হইছে এইখানে কাজ করছি। আমার স্কুলেও যেতে মন চায়, কামও করতে ভাল্লাগে।”

আর্থিক অনটনে রবিউল ইসলামের মতো অনেক বাবাই তাদের কাজের সঙ্গী করে শিশু সন্তানকে। দুইজন মিলে যে টাকা আয় করতে পারে তা দিয়ে কোনো রকম সংসার চালানোই তাদের কাছে মুখ্য। 

মুরগির দোকান মালিক সিরাজুল ইসলাম হ্যালোকে বলেন, “আমরা জানি শিশুরা যদি পড়াশোনা না করে তাহলে সুনাগরিক হিসেবে বাধা সৃষ্টি হবে। তবে এখানে যেসব শিশুরা কাজ করে তারা সবাই গরীব পরিবারের।”

আলিফ উয জামান (১৬), নূর নায়লা হাসান (১৬), হাবিবুল্লাহ আসাদুজ্জামান লিংকন (১৪), আয়শা মাহিমা মূর্ছনা (১৭), ওয়াসিফ আশরাফ শিথিল (১৫), কুষ্টিয়া

এ সম্পর্কিত খবর

No stories found.

সর্বাধিক পঠিত

No stories found.
bdnews24
bangla.bdnews24.com