'কাতারে অনেক মানুষ এসেছে, তাই ভালো লাগছে' (ভিডিওসহ)

আমাদের বাসা থেকে সবচেয়ে কাছে নাইন সেভেন্টিফোর স্টেডিয়াম। সেখানে হেঁটে যেতে মাত্র ১০-১৫ মিনিট সময় লাগে।

আমরা কাতারে থাকি এক বছর হলো। আমার স্কুলের নাম 'বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল এন্ড কলেজ'।

আমার ছোট একটি ভাই আছে। তার নাম আব্দুল্লাহ্ মানাফ। তার বয়স তিন বছর। সে এখনো স্কুলে পড়ে না।

আমি অনেক আগে থেকেই জানতাম কাতারে বিশ্বকাপ হবে। আর এখানে এসে রাস্তাঘাট সাজানো দেখে অনেক ভালো লেগেছে।

আমাদের বাসা থেকে সবচেয়ে কাছে নাইন সেভেন্টিফোর স্টেডিয়াম। সেখানে হেঁটে যেতে মাত্র ১০-১৫ মিনিট সময় লাগে।

আমরা বিশ্বকাপের আনন্দ পেতে অনেক জায়গায় গিয়েছি। পার্ল সিটি, সওক ওয়াকিফ, কর্নিশসহ আরও অনেক জায়গায়। আমি আমার বাবার সাথে আবার ঘুরতে যাব, সাথে আমার বন্ধুও যাবে।

কাতারে আমার অনেক বন্ধু আছে। আর আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু হলো আয়ান। সে ভারতীয়।

বিশ্বকাপ দেখতে কাতারে অনেক দেশের মানুষ এসেছে। তাদের সঙ্গে দেখা হয়ে আমার ভালো লাগছে। প্রতিদিনই অনেক দেশের জার্সি, অনেক দেশের পতাকা দেখতে পাচ্ছি।

আমি খেলায় কাতারকে সাপোর্ট করেছি, কারণ আমি কাতারে থাকি। কিন্তু আমি ব্রাজিলও করি। আমার মনে হয় এবার ব্রাজিল জিতবে।

ফাইনাল খেলার দিন কাতারের স্বাধীনতা দিবস। আমরা এদিন স্বাধীনতা দিবস পালন করব আর খেলাও দেখব।

আমার জন্ম বাংলাদেশে। আমাদের দেশের বাড়ি সিলেট জেলায়। তাই আমি বাংলাদেশকে অনেক মিস করি।

প্রতিবেদকের বয়স: ০৭। কাতারের দোহা থেকে।

এ সম্পর্কিত খবর

No stories found.

সর্বাধিক পঠিত

No stories found.
bdnews24
bangla.bdnews24.com