আমাদের বাসায় যখন কেউ বেড়াতে আসে বা আমরা যখন কোথাও বেড়াতে যাই তখন সকলেই আপুমনির খুব প্রশংসা করে। এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। তখন আমারও শখ হয় শিশু সাংবাদিকতা করার।
সেপ্টেম্বরের দুই দিন বাগেরহাটে হ্যালোর কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। আমি সেই কর্মশালায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাই। কীভাবে নিউজ করতে হবে, কীভাবে তা পাঠাতে হবে সেগুলো খুব সুন্দর করে কর্মশালায় বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও আমি জেনেছি শিশু অধিকার সম্পর্কে। আমি জেনেছি হ্যালো শিশুদের কথা বলে। কর্মশালার শেষ দিন আমি হ্যালো থেকে একটি সার্টিফিকেট পাই। সেটা হাতে পাবার পর আমার যেন শিশু সাংবাদিক হবার স্বপ্নটি পূরণ হয়েছে। এটা যে কতটা ভালো লাগার তা ভাষায় বলে প্রকাশ করা যাবে না।